montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত
montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত,প্রত্যেকটি ঔষধের সেবন করার একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। ঔষধটি কত দিন সেবন করবেন সেই নিয়মটা মেনে চলা খুবই জরুরী। ঠিক তেমনি সেটি জানাও আমাদের জন্য খুবই জরুরী। montair 10 ঔষধটি সেবন করা হয় এলার্জি দূর
করার জন্য অর্থাৎ montair 10 ঔষধটি এন্টি এলার্জি ঔষধ। এটি ঠান্ডা বা শ্বাসজনিত সমস্যার জন্যেও ব্যবহার হয়ে থাকে। Montelukas Sodium এই ঔষধের প্রধান উপাদান। এই ঔষধটি অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত অনেক দিন যাবৎ খাওয়া উচিত নয় তা জেনে নেই।
পেজ সূচিপত্রঃ montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত
montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত
montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত, বর্তমান সময়ে বায়ু দূষণের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। ধূমপান, ধুলাবালি,
কলকারখানার কালো ধোয়া, যানবাহনের ধোঁয়া ইত্যাদি নানারকম বিষয়গুলো সংযুক্ত
হওয়ার ফলে বর্তমানে বায়ু দূষণ বেড়েই চলেছে। আর এই বায়ু দূষণের ফলে মানুষের
শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা ও বাড়ছে। এ শ্বাসকষ্ট থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য
অনেকেই montair 10 ঔষধটি সেবন করে থাকেন। শুধু তাই নয় এলার্জি জনিত
সমস্যার কারণেও এ ঔষধ সেবনের প্রবণতা সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপকভাবে
পরিলক্ষিত হচ্ছে।
তবে যে কোন ঔষধ খাওয়ার একটা পরিধি রয়েছে। যদি দীর্ঘদিন ধরে কোন
ঔষধ সেবন করা হয় তাহলে এর কার্যকারিতা হারিয়ে ঔষধটি বিপরীতভাবে শরীরের ক্ষতি
করতে পারে। কাজেই সে সম্পর্কে জেনে
নেওয়া আমাদের জন্য খুবই জরুরী।যদি চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে
দীর্ঘদিন এই ঔষধটি সেবন করা হয় তাহলে আপনার শরীরে দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা এই
ঔষধের উপাদানটি বড় কোন ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। চলুন এ সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে নেই।
এলার্জি থাকলে নিয়মিত সেবন করুন
আমাদের শরীরে নানা রকম পদ্ধতির কারণে এলার্জি দেখা দিতে পারে। যদি এলার্জি দেখা
দেয় তাহলে montair 10 ঔষধটি সেবন করা যেতে পারে। এটি কখন কি পরিমানে সেবন
করতে হবে সেটি চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে। এই ব্যাপারে আপনাকে অভিজ্ঞ
চিকিৎসক ভালো ভাবে পরামর্শ দিতে পারেন। এই ঔষধটি লিউকোট্রায়েন রিসেপ্টর ব্লকার
হওয়ার কারণে এটি এলার্জি নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা রাখে। আপনি যদি সিজানাল
এলার্জিতে ভোগেন তাহলে এই ঔষধটি সেবন করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ দ্রুত ওজন কমাতে নিমপাতা যেভাবে খাবেন
অভিজ্ঞ চিকিৎসকগণ এই ঔষধটি সেবন করার মাত্রা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যদি এলার্জির
লক্ষণগুলো বারবার ফিরে আসে তাহলে চিকিৎসকগণ এটি তিন মাস পর্যন্ত ব্যবহারের
পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আপনি যদি এই ঔষধটি সেবন করেন তাহলে সাথে সাথে ফল নাও পেতে
পারেন। কারণ এটি ধীরে ধীরে কাজ করে। ঔষধটি যদি বন্ধ করে দেওয়ার প্রয়োজন মনে
করেন তাহলে এটি হঠাৎ করে বন্ধ করে দিবেন না বরং ধাপে ধাপে ধীরে ধীরে বন্ধ করবেন।
যেকোনো জরুরী প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
ধুলোবালি থাকলে দীর্ঘদিন খান
অধিকাংশ মানুষ যারা শহরে বাস করেন তারা কলকারখানা ধোয়া শহর রাস্তাঘাটের ধুলাবালি
ইত্যাদিতে চলাচল করার প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে যারা শিল্প কারখানায় কাজ করেন
তাদের এলার্জি সমস্যা বেশি দেখা দেয়। যখন মানুষের শরীরে ধুলোবালি প্রবেশ করে তখন
শ্বাসকষ্ট ফুসফুসের জ্বালাপোড়া সহ অন্যান্য নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এই
ধরনের সমস্যা যখন দেখা দিবে তখন montair 10 চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দীর্ঘদিন
ব্যবহার করতে হবে। কেননা এই ঔষধটিতে লিউকোট্রায়েন রিসেপ্টর রয়েছে।
এটি শরীরের এলার্জিকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে অর্থাৎ শরীরের এলার্জিকে
নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। দীর্ঘ সেবন করতে নির্দেশনা দেওয়ার কারণ হলো যদি এই ঔষধটি
দীর্ঘদিন ধরে সেবন করা হয় তাহলে টোটালি সমৃদ্ধ করতেই এলার্জি শরীরে দেখা দেয়
সেটি ভালো হয়ে যায়। কেননা ধুলোবালি জনিত এই এলার্জি শরীরে বাসা বাঁধে সেটা সেরে
উঠতে একটু সময় বেশি নেয়। তবে দীর্ঘদিন সেবন করার বিষয়টি অবশ্যই অভিজ্ঞ
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী করা উচিত। অভিজ্ঞ চিকিৎকগণ জানেন এটি কতদিন সেবন করতে
হবে।
ঠান্ডা জনিত সমস্যায় সেবন
অনেক মানুষেরই ঠান্ডা জনিত কারণে নাক দিয়ে পানি পড়া সহ ঘনঘন কাশি হওয়া এবং গলা
চুলকানোর মতো সমস্যা দেখা দেয়। অনেকে এটিকে সাধারণ ঠান্ডা জনিত সমস্যা মনে করেন
কিন্তু এটি প্রকৃতপক্ষে স্বাভাবিক ঠান্ডা জনিত সমস্যা নয় বরং ঠান্ডা জনিত
এলার্জি গত সমস্যা। আপনি যদি স্বাভাবিক ঠান্ডা জনিত সমস্যা মনে করে হাঁচি কাশির
ঔষধ সেবন করে থাকেন তাহলে এটি কোনই কাজে আসবে না। বরং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা
দিবে এবং আপনার শরীরের ক্ষতি করতে পারে।
এমত অবস্থায় যদি আপনি montair 10 এর মত ঔষধ সেবন না করেন তাহলে এটি বাড়তে
বাড়তে এক পর্যায়ে অ্যাজমা জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়ে যেতে পারে। montair
10 ঔষধটি মানুষের শরীরের মিয়োন সিস্টেম এর ওপর প্রভাব বিস্তার করে এর অতিরিক্ত
প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কাজেই যখন আপনার ঠান্ডা লেগে হাঁচি কাশির মত
এলার্জি জনিত সমস্যা হবে তখন এই ঔষধ সেবন করাটাই বেশি উপকারী হবে। তবে আগে
পরীক্ষা করে নিতে হবে যে হাঁচি কাশি জনিত সমস্যা স্বাভাবিক সমস্যা নাকি
এলার্জিজনিত।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন
montair 10 ঔষধটি এলার্জিজনিত সমস্যায় ব্যবহার হয়ে থাকে এবং এটি একটি
প্রেসক্রিপশন ভিত্তিক সেবনযোগ্য ঔষধ হওয়ার কারণে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী কখন কিভাবে কতদিন ধরে সেবন করতে হবে সেটি জেনে নেওয়া খুবই দরকারি
বিষয়। কেননা এটি শরীরের প্রেমের ওপর প্রভাব বিস্তার করে কাজেই এটি একটি গম্ভীর
বিষয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটি সেবন করতে হবে। অনেক সময় সেবনকারী
নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী ঔষধটি শুরু করেন অথবা সেবন বন্ধ করে দেন।
আরও পড়ুনঃ কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা
এই ঔষধটি অন্যান্য ঔষধ এর সাথে ড্রাগ রিএকশন করতে পারে। বিশেষত যে সমস্ত সেবনকারী
এই ঔষধটির পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিক ও আন্টি হিসামিন জাতীয় ঔষধ সেবন করছেন
তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদি অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী এই ঔষধটি সেবন করা হয় তাহলে এই ধরনের সমস্যা থেকে নিজেকে বাঁচাতে
পারবেন কেননা এই ধরনের সমস্যা মাঝে মাঝে প্রাণের ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
চিকিৎসকগণ বয়স ওজন বিবেচনা করে ঔষধটি কখন সেবন করতে হবে তা বলে দেন।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন
প্রাপ্ত বয়স্কদের পাশাপাশি montair 10 ঔষধ টি বাচ্চাদের জন্য ব্যবহার
করা হয়ে থাকে এবং বাচ্চারা এটি সেবন করে থাকে বিশেষত যে সকল বাচ্চাদের এনা
অ্যালার্জিজনিত হাঁচি কাশি গলা চুলকানো সহ অন্যান্য সমস্যা রয়েছে সেই সমস্ত
শিশুদের ক্ষেত্রে ডাক্তার এ ধরনের ঔষধ সেবনের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সাধারণত
বাচ্চাদের শরীর বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকে। তাই যে কোন ঔষধ ব্যবহারের ক্ষেত্রেই
তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করতে হয়। montair 10 ঔষধ কি ও এর
ব্যাতিক্রম নয়।
এই ঔষধটি সেবন করার ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্ক এবং বাচ্চাদের ডোজ আলাদা হয়ে থাকে।
যে সকল বাচ্চাদের বয়স ৬ মাস থেকে ৫ বছর পর্যন্ত তাদের ক্ষেত্রে এই ঔষধটি ৪
মিলিগ্রাম ট্যাবলেট ব্যবহার করতে হবে। যে সকল বাচ্চার বয়স ৬ বছর থেকে ১৪ বছর
বয়স পর্যন্ত তাদের ক্ষেত্রে ৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। এবং যাদের বয়স
১৫ বছর বা তার ঊর্ধ্বে তাদের ক্ষেত্রে ১০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট সেবন করতে হবে। উল্লেখ্য যে, এরপরেও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বাচ্চাদের সেবন করাতে হবে। montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত তার অংশ এটি একটি।
পরীক্ষা ছাড়া অধিক সেবন
montair 10 ঔষধটি মানুষের শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমের উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে।
কাজেই বোঝাই যাচ্ছে এই ঔষধটি কতটা শক্তিশালী ঔষধ। ভুল চিকিৎসা অথবা ভুল ভাবে সেবন
করার ফলে এটি মানুষের শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে
পারে। কাজেই যদি এটি পরীক্ষা ছাড়া অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে নিজে থেকেই
সেবন করা হয় তাহলে হিতে বিপরীত ঘটনা ঘটতে পারে। পরীক্ষা ছাড়া দীর্ঘদিন এটি সেবন
করলে নানা পার্শ্বপ্রতিকরাও দেখা দেয় যেটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
যদি আপনি এটি শরীরের পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়াই দীর্ঘদিন সেবন করে যান তাহলে যকৃতের
উপর এর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এছাড়াও আপনার পরিপাকতন্ত্রের উপর প্রভাব
বিস্তার করার মাধ্যমে হজমের সমস্যা এবং মাথা ঘোরার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং
এর পাশাপাশি মানসিকভাবে বিষণ্ণতায় ভোগার মতো সমস্যাও পরিলক্ষিত হয়। কাজেই
এলার্জির টেস্ট,বুকের এক্স-রে সহ নানা ধরনের টেস্ট নিয়মিত করার মাধ্যমে এই
ওষুধটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা যেতে পারে। অন্যথায় এটি সেবনে বিরত
থাকুন।
রাতে খাওয়া নিরাপদ হয়
মানুষের শরীরের দেহের ক্ষয়পুরণসহ নানা শারীরবৃত্তি ও কাজ ঘুমের মাধ্যমে রাতে
সম্পাদিত হয়ে থাকে যার কারণে যেকোনো ঔষধ বেশিরভাগ সময় রাতে খাওয়ার নির্দেশনা
দেওয়া হয়। ঠিক তেমনি montair 10 রাতে সেবন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়ে
থাকে এবং এর পেছনে যথাপযুক্ত যুক্তিগত কারণ রয়েছে। এই ঔষধটির প্রধান কাজ হল
এলার্জি জনিত সমস্যা সমাধানে অর্থাৎ মোকাবেলায় কাজ করা। অধিকাংশ মানুষের হাঁচি
কাশির মত এলার্জিজনিত সমস্যা রাতেই ঘুমের মাঝে বেশি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।
আরও পড়ুনঃ আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময়
অনেকেই ঘুমের মধ্যে অনুভব করেন তার নাক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি হাঁচি ও
কাশির সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করছে। এবং অনেকে অনুভব করেন তার শ্বাস নিতে কষ্ট
হচ্ছে এবং গলা চেপে ধরছে। যদি এই ঔষধটি রাতে সেবন করা হয় তাহলে শরীরের সাথে এটি
শোষিত হয়ে এই সমস্যাগুলো নিরসন করে ফেলে এবং রাতে একটি পরিপূর্ণ আরামদায়ক ঘুম
হয়। এছাড়াও ঘুম ঘুম ভাব হওয়া মাথা ঝিমঝিম করার মত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো
যদি পরিলক্ষিত হয় তাহলে রাতে ঘুমের মধ্যেই এগুলো কেটে যায়।
অবসাদ লাগলে চিকিৎসা গ্রহণ
montair 10 ঔষধটি সেবন করার পর অনেকেরই ঘুম ঘুম ভাব, অকারণে চিন্তিত, মন খারাপ সহ
অস্বাভাবিক অবসাদ লাগার বিষয়গুলো অনুভব করতে পারেন। এই ঔষধ এর পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া এগুলো যদি মনে করেন তাহলে সেটি ভুল ভাববেন। ঔষধটির প্রত্যক্ষ
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এগুলো নয়। তবে এই ঔষধ মানুষের মানসিক ভাবে কিছু প্রভাব
বিস্তার করে থাকে। সেবনকারী গণের মধ্যে পূর্ব থেকেই যারা মানসিকভাবে অসুস্থতায়
ভুগছেন তাদের মধ্যে এই অসুবিধাটি পরিলক্ষিত হয়। অর্থাৎ তারা বিষণ্যতা এবং মোট
সুইং এর মত সমস্যায় ভোগেন।
কিশোর অথবা বাচ্চা বয়সী মানুষদের জন্য এটি আরো বিরক্তিকর বিষয়ে পরিণত হয়। তারা
স্বপ্নের মধ্যে অস্বস্তি অনুভব করেন অর্থাৎ তারা দুই স্বপ্ন দেখেন। এছাড়াও
একাকীত্ব অনুভব করেন পাশাপাশি বিষন্নতায় ভুগেন। যদি এই ঔষধটি সেবন করার পর কারো
মধ্যে এই অসুবিধা গুলো পরিলক্ষিত হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং
সমস্যার কারণগুলো চিকিৎসকের থেকে জেনে নিতে হবে এবং সমস্যার সমাধানের বিষয়
সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে পাশাপাশি প্রয়োজনে ঔষধটি সাময়িক বন্ধ রাখতে হবে।
মন্তব্যঃ montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত
montair 10 কত দিন খাওয়া উচিত সেটি সম্পর্কে আজকের কনটেন্ট এ বিস্তারিত ভাবে
বর্ণনা করা হয়েছে এর পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু বিষয় সংযুক্ত করা হয়েছে। অন্যান্য
ঔষধ এর সাথে এই ঔষধ এর তুলনা করা যায় না কেননা এটি মাঝে মাঝে মানসিক ভারসাম্যের
উপর প্রভাব বিস্তার করে এবং মাঝে মাঝে মানুষের বিপাক ক্রিয়ার ওপরও প্রভাব
বিস্তার করে থাকে। নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে এই ঔষধ এর মাধ্যমে এলার্জি থেকে
বাঁচতে পারেন। কিন্তু যদি অনিয়মিত ও দীর্ঘদিন ব্যবহার করেন তাহলে উল্টো ফলাফল
প্রকাশ পাবে।
আজকের কনটেন্ট এ আমরা জানিয়ে দিয়েছি এই ঔষধটি কতদিন সেবন করবেন। বিশেষ
পরিস্থিতিতে আলাদা আলাদা ভাবে এই ঔষধ এর সেবন প্রক্রিয়া রয়েছে, সেই বিষয়ে
জানানো হয়েছে। সম্পূর্ণ কনটেন্ট এ যেই বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে
সেটি হল অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া। ডাক্তার গন সাধারণত ঔষধ ও মানুষের শরীর
সম্পর্কে বেশি ধারণা রাখেন। কাজেই তাদের থেকে পরামর্শ নিয়েই নিজের চিকিৎসা করা
দরকার। আজকের কনটেন্ট এর মত নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই
থাকুন।250510
protipsbangla নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url