জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, জিনটোন একটি জিংক সাপ্লিমেন্ট ঔষধ যেটি শরীরের জিংক এর ঘাটতি পূরণে করে। পুষ্টিহীনতা ও দুর্বলতায় এই ঔষধটির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বেড়েছে। এই ঔষধটি সাফল্যের সাথে তার কাজ করে গেলেও ওষুধটি নানারকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।

জিনটোন-এর-পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া

বিশেষকরে, ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে যদি দীর্ঘকাল এটি ব্যবহার করা হয় তাহলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আরো পরিলক্ষিত হয়। পেপার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হালকা থেকে তীব্রতর হয়ে থাকে। আজকে আপনাদেরকে জানিয়ে দেব জিনটোনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে এবং এর করণীয় সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া,যে সকল মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন তারা নিজেদের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য জিনটোন এর মত ঔষধ এর ব্যবহার বাড়িয়ে দিয়েছে। যে সমস্ত মানুষের শরীর দুর্বল এবং বয়স্ক মানুষ সহ অনেক কিশোর এর মধ্যেও এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এই ঔষধটি ক্ষত দ্রুত সারিয়ে দেয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এর পাশাপাশি পুষ্টির ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। চিকিৎসকের কাছে কোনো রোগের চিকিৎসা নেওয়ার জন্য গেলে চিকিৎসক এই ধরনের ঔষধ ও সাধারণত পরামর্শ করে থাকেন। নিম্নে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করা হলোঃ
  • গ্যাস্ট্রিক
  • বমি বমি ভাব
  •  রক্তচাপ
  • চোখে সমস্যা
  •  ঘাম হওয়া
  • এলার্জি 
  • ঘুমের সমস্যা
  • লিভারের সমস্যা
এই ঔষধটি তার কার্যকারিতা বেশ ভালোভাবে প্রদর্শন করে। প্রতিটি ঔষধেরই কোন না কোন প্রভাব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকেই। তেমনি জিনটোন ঔষধ এর ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। শরীরের অবস্থা ও বয়স ভেদে নানা রকম মানুষের ক্ষেত্রে নানা রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এই ঔষধটি প্রদর্শন করে থাকে। এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া শরীর ও বয়স ভেদে কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় আবার কখনো অল্পতেই সেরে যায়। চলুন জেনে নেই জিনটোনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।

পেট ব্যাথা এবং গ্যাস্ট্রিক

জিনটোন ঔষধটি সেবন করার পর অনেকেই পেট ব্যথা এবং গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যায় ভুগতে পারেন। সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ সেবন করলে এই সমস্যাটি স্বাভাবিকভাবেই হয়ে থাকে। বিশেষ করে সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ যখন আপনি খালি পেটে সেবন করবেন তখন এই সমস্যাটি আরো দৃঢ়ভাবে দেখা যায়। জিনটোন ঔষধটি এক ধরনের সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ যেটির প্রধান উপাদান হলো জিংক। ঔষধটি যখন সেবন করা হয় তখন পাকস্থলীতে ওষুধটি প্রবেশ করার পর পাকস্থলীর এসিড নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়।
যখন পাকস্থলীতে এসিড এর পরিমাণ বেড়ে যায় তখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় এবং পেট ব্যথা শুরু হয়। যদি এটির নিরসনের উপায় না খুঁজে বের করা হয় তাহলে এভাবে আস্তে আস্তে গ্যাস্ট্রিক আলসার হতে পারে এবং সেটি ভয়ানক রূপ ধারণ করতে পারে। অনেক সময় গ্যাস্ট্রিক আলসার থেকে ক্যান্সারের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। কাজেই এই ঔষধটি যখন সেবন করবেন তখন ভরা পেটে সেবন করার চেষ্টা করবেন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন। প্রয়োজনের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

বমি বমি ভাব হওয়া

জিনটোন ঔষধটি সেবন করার পর অনেকেরই বমি বমি ভাব হওয়ার মত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াটি পরিলক্ষিত হয়। এর কারণ হলো জিংক জাতীয় উপাদান যখন পেটের পাকস্থলীতে প্রবেশ করে তখন সেটি এসিড নিঃসরণের ভারসাম্যতা নষ্ট করে ফেলে। অর্থাৎ সাময়িক সময়ের জন্য হলেও পেটের পাকস্থলীতে এসিড ক্ষরণ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। যখন পেটের এসিডের ভারসাম্যতা নষ্ট হয় তখন স্বাভাবিকভাবেই বমি বমি ভাব হওয়ার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। তাহলে বমি বমি ভাব হওয়ার প্রধান কারণ হলো এসিড বেড়ে যাওয়া।

যখন পাকস্থলীতে এসিড বেড়ে যাচ্ছে তখন সেটি বাইরে বের হয়ে আসার জন্য পাকস্থলীতে উদ্দীপনা সৃষ্টি করে। মানবদেহের স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে এটি একটি। যখন এরকম বিষয়টি ঘটে অর্থাৎ অতিরিক্ত এসিড বাইরে বের হয়ে আসার জন্য উদ্দীপনা সৃষ্টি করে তখন যেই ভাবটা সৃষ্টি হয় সেটাই হলো বমি বমি ভাব। এ থেকে মুক্তির উপায় এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা। সেবন করার পর পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা। এরপর যদি এই সমস্যা নিরসন না হয় তাহলে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

অস্বাভাবিক ভাবে রক্তচাপ

জিনটোন ঔষধটি সেবন করার পর অনেকেই নিজের ভেতর অস্বাভাবিকভাবে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি লক্ষ্য করে থাকেন। যাদের পূর্বে থেকে এই রক্তচাপ জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া টি আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে এবং বেশি বেশি এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াটি পরিলক্ষিত হতে পারে। জিনটোন ঔষধটি একটি সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ হওয়ার কারণে হরমোনের ওপর ও নানা রকমের প্রভাব বিস্তার করে থাকে। এই ঔষধটির প্রধান উপাদান হলো জিংক।
জিনটোন-এর-পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
এই উপাদানটি শরীরের বিপাক ক্রিয়ার বিভিন্ন হরমোনের ওপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। যখন প্রভাব বিস্তার করে তখন রক্তনালিকাগুলো সংকুচিত হয়ে যায় এবং এর ফলস্বরূপ রক্তচাপ হঠাৎ করে অর্থাৎ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। প্রথমদিকে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া টি পরিলক্ষিত না হলেও আস্তে আস্তে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াটি দেখা যায় অর্থাৎ লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায়। দীর্ঘদিন ধরে এই ঔষধটি সেবন করলে এই ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যবহার পরিহার করুন।

চোখে ঝাপসা দেখা

জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, জিনটোন ঔষধটি সেবন করার পর অনেক মানুষের ভেতরে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াটি পরিলক্ষিত হয় যে সে চোখে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছেনা অর্থাৎ চোখে ঝাপসা দেখছে। এটির কারণ হলো এই ঔষধটিতে থাকা জিংক উপাদানটি। যেটি শরীরের বিপাক ক্রিয়ার উপর প্রভাব বিস্তার করে এবং এই প্রভাব বিস্তারের কারণেই নানা ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তার মধ্যে একটি হলো চোখে ঝাপসা দেখা। যখন অতিরিক্ত পরিমাণে জিংক শরীরের জমা হয়ে যায় তখন সেটি চোখের স্নায়ুতন্ত্রের উপর প্রভাব বিস্তার করে।

এই সমস্যাটি অর্থাৎ এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া টি সবার মধ্যে পরিলক্ষিত না হলেও যাদের মধ্যে পরিলক্ষিত হয় তারা বেশ অসুবিধায় পড়েন। তবে খুশির খবর হলো যে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াটি সাময়িক হয়ে থাকে। সমস্যা হিসেবে অনেকে চোখের ফোকাসিং ক্ষমতা কমে যাওয়ার মত প্রবণতা লক্ষ্য করতে পারেন। পূর্ব থেকেই যাদের চোখের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া টি প্রকট আকার ধারণ করে থাকে। এই সমস্যাটি ভালোভাবে নিরসন না হলে অর্থাৎ যদি বেশি সময় নিয়ে থাকে তাহলে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

অতিরিক্ত ঘাম হওয়া

জিনটোনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো অতিরিক্ত ঘাম হওয়া। এই ঔষধটি সেবন করার পর অনেকেই দেখতে পান শরীরে অনেক ঘাম হচ্ছে এবং নিজেকে দুর্বল অনুভব করেন। প্রাকৃতিক নিয়ম অনুসারে ঘাম এর কাজ হল শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। অর্থাৎ ঘাম নিঃসরণের মাধ্যমে আপনার শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকে। তবে যখন এটি অনিয়মিত হয়ে যায় তখনই বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মাঝে মাঝে এটি উদ্বেগ এর কারণ ও অসুস্থতার কারণ হয়।
ঘাম নিঃসরণের জন্য ভূমিকা রাখে এমন একটি নার্ভ হল অটোমিক নার্ভ সিস্টেম। এই ঔষধটিতে থাকা জিংক এর পরিমাণ যখন শরীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন এই সিস্টেমটির উপর এই উপাদানটি প্রভাব বিস্তার করতে থাকে। যার যার ফলস্বরূপ অতিরিক্ত ঘাম নিঃসরণ হয়। আগের থেকেই যেই সমস্ত মানুষের শরীর সংবেদনশীল তাদের ক্ষেত্রে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া টি বেশি পরিমাণে পরিলক্ষিত হয়। যদি এমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ঔষধটি সেবন করার পরিমাণ কমাতে হবে।

এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়া

জিনটোন ঔষধটি সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ হওয়ার কারণে এর একটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়া। এই ঔষধটির প্রধান উপাদান হল জিংক কিন্তু জিংক এর পাশাপাশি এর সহায়ক হিসেবে আরো কিছু উপাদান এই ঔষধটির সাথে মিশ্রিত থাকে। যেগুলো ত্বকে এলার্জির মতো সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। লক্ষণ হিসেবে আপনি আপনার শরীরে প্রথমত ফুসকুড়ি মত কিছু দেখতে পাবেন। এছাড়াও আপনার শরীরে লালচে র‍্যাশ এর মত লক্ষ্য করতে পারেন। এগুলোই এলার্জি চেনার উপায়।

এছাড়াও আপনার মুখ চোখ ফুলে যেতে পারে এবং আপনি শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা বোধ করতে পারেন। আপনি আপনার ঠোটে গলায় এবং জিহবাতে নানা অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন। যখন আপনি এই ঔষধটি সেবন করবেন তখন আপনার দেহ এই ঔষধটিকে বিপদজনক মনে করে আরো বেশি প্রতিক্রিয়া দেখানো শুরু করে। যার ফলস্বরূপ আপনার ত্বকে এলার্জির প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। এমন সমস্যা দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ সেবন বন্ধ করুন।

ঘুমের সমস্যা দেখা দেওয়া

জিনটোন ঔষধটি সেবন করার পর অনেকের মধ্যেই নিদ্রাহীনতার সমস্যা, অর্থাৎ ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু যখন পরিমিত ঘুম হয় না তখন মানুষের মেজাজমিতে হয়ে যায়। এবং এটির প্রভাব বিস্তার করে তার দৈনন্দিন কাজকর্মের ওপর এবং এটি অনেক সময় মানসিকভাবেও প্রভাব বিস্তার করে থাকে। অনেক সময় পারিবারিক সম্প্রতি ও সম্পর্ক বিনষ্ট করে থাকে নিদ্রাহীনতার সমস্যা কারণ মস্তিষ্কে এর প্রভাব পড়ে।
জিনটোন ঔষধটির প্রধান উপাদান জিংক মানুষের মস্তিষ্কের নার্ভ সিস্টেমের ওপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। যার ফলে মস্তিষ্ক থেকে যেসব হরমোন মিশ্রিত হয় সেই সব হরমোনের ওপর এই ঔষধটি প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়। এই সমস্যাটি এমন আকার ধারণ করে যে রাতে দুঃস্বপ্ন দেখার মত বিষয়ও পরিলক্ষিত হয়। অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করার ফলে এই ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই এই ধরনের সাপ্লিমেন্ট জাতীয় ঔষধ অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করা থেকে বিরত থাকুন তবে পরিমিত গ্রহণ করুন।

লিভারের জ্বালা ভাব হওয়া

জিনটোন ঔষধটি সেবন করার পর লিভারের জ্বালার ভাব অনুভব হওয়ার মত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়। এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াটি তুলনামূলকভাবে কম সেবন কারীর মধ্যেই পরিলক্ষিত হয়। তবে যাদের লিভারের সমস্যা আগে থেকে রয়েছে তাদের মধ্যে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াটি বিশেষভাবে পরিলক্ষিত হয়। এই ঔষধ দিতে থাকা জিংক উপাদানটি শরীরের বিপাক ক্রিয়ার উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। ঔষধটি রক্তের সাথে পুরোপুরি ভাবে মিশে যায়। এবং সেটি বিপাকক্রিয়ার উপর প্রভাব বিস্তার করে।
জিনটোন-এর-পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
যখন বিপাক ক্রিয়ার উপর প্রভাব বিস্তার করে তখন শরীরের কোষ গুলো স্বাভাবিক কর্ম ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এর ফলে লিভারের উপর চাপ পড়ে। যখন লিভারের উপর চাপ পড়ে তখন লিভার এ জ্বালা অনুভূতি হয়। এর লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে খাবারে অরুচি, বদহজম এবং শরীরের চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া। যদি এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াটির কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয় তাহলে দীর্ঘদিন চলার ফলে ফ্যাটি লিভার এর মত অসুখ হতে পারে। যদি লিভারের এমন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

মন্তব্যঃ জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

জিনটোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জিনটোন সাধারণত নির্ধারিত সেবনে তেমন কোন উল্লেখযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না। তবে অতিরিক্ত সেবনে বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া বা মাথা ব্যাথার মত সমস্যা হতে পারে। কোন নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে বা অন্য কোন ওষুধ সেবন করলে জিনটোন সেবনের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। জিনটোন একটি ভেষজ ঔষধ যা জিনসিং থেকে তৈরি। এটি সাধারণত শক্তিবোধক এবং অ্যাডাপটোজেনিক হিসেবে কাজ করে। 

আশা করি আজকের এই আর্টিকেলে যেসব তথ্য প্রদান করা হয়েছে সেগুলো আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। তবে সবসময় খেয়াল রাখবেন যে কোন ঔষধ সেবনের পূর্বে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে। এরকম সকল তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ। 250510

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

protipsbangla নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url